2. পীনহসের বংশের মধ্যে গের্শোম; ঈথামরের বংশের মধ্যে দানিয়াল; দাউদের বংশের মধ্যে শখনিয়ের বংশধর হটূশ;
3. পরোশের বংশের মধ্যে জাকারিয়া এবং তাঁর সংগে তালিকায় নাম লেখা একশো পঞ্চাশ জন;
4. পহৎ-মোয়াবের বংশের মধ্যে সরহিয়ের ছেলে ইলীহৈনয় ও তাঁর সংগেকার দু’শো জন;
5. সত্তূর বংশের মধ্যে যহসীয়েলের ছেলে শখনিয় ও তাঁর সংগেকার তিনশো জন;
6. আদীনের বংশের মধ্যে যোনাথনের ছেলে এবদ ও তাঁর সংগেকার পঞ্চাশজন;
7. ইলামের বংশের মধ্যে অথলিয়ের ছেলে যিশায়াহ ও তাঁর সংগেকার সত্তরজন;
8. শফটিয়ের বংশের মধ্যে মিকাইলের ছেলে সবদিয় ও তাঁর সংগেকার আশিজন;
9. যোয়াবের বংশের মধ্যে যিহিয়েলের ছেলে ওবদিয় ও তাঁর সংগেকার দু’শো আঠারো জন;
19-20. এছাড়া তারা হশবিয়কে এবং মরারির বংশধরদের মধ্য থেকে যিশায়াহ ও তাঁর ভাইদের ও তাঁর ছেলেদের মোট বিশজনকে এবং বায়তুল-মোকাদ্দসের খেদমতকারীদের মধ্যে দু’শো বিশ জনকে নিয়ে আসলেন। দাউদ ও তাঁর কর্মচারীরা এই খেদমতকারীদের পূর্বপুরুষদের ঠিক করেছিলেন যাতে তারা লেবীয়দের সাহায্য করতে পারেন। এই দু’শো বিশ জনের নাম তালিকায় লেখা হল।
21. পরে আমি অহবার খালের কাছে আমাদের জন্য রোজা রাখবার কথা ঘোষণা করলাম যাতে আমরা আমাদের আল্লাহ্র সামনে নিজেদের নত করতে পারি এবং আমাদের ছেলেমেয়েদের ও সমস্ত সম্পত্তি নিয়ে নিরাপদে যাত্রা করতে পারি।
22. পথে আমাদের শত্রুদের হাত থেকে আমাদের রক্ষা করবার জন্য বাদশাহ্র কাছে সৈন্য ও ঘোড়সওয়ার চাইতে আমি লজ্জা পেলাম, কারণ আমরা বাদশাহ্কে বলেছিলাম, “যারা আল্লাহ্র ইচ্ছামত চলে তাদের প্রত্যেকের উপরে তাঁর মেহেরবানীর হাত আছে, কিন্তু যারা তাঁকে ত্যাগ করে তাঁর গজব ও শাস্তি তাদের সকলের উপর নেমে আসে।”
23. কাজেই আমরা রোজা রাখলাম এবং এই বিষয় নিয়ে আমাদের আল্লাহ্র কাছে অনুরোধ জানালাম, আর তিনি আমাদের মুনাজাতের জবাব দিলেন।
24. তারপর আমি বারোজন প্রধান ইমামকে এবং তাঁদের সংগে শেরেবিয়, হশবিয় ও তাঁদের দশজন লেবীয় ভাইকে আলাদা করলাম।
25. আমি তাঁদের কাছে সেই সব সোনা, রূপা ও পাত্রগুলো ওজন করে বের করে দিলাম যা বাদশাহ্ ও তাঁর পরামর্শদাতারা, কর্মচারীরা এবং সেখানে উপস্থিত সব বনি-ইসরাইলরা আমাদের আল্লাহ্র ঘরের জন্য দান করেছিলেন।
26. আমি তাঁদের কাছে ঊনিশ হাজার পাঁচশো কেজি রূপা, তিন হাজার কেজি রূপার পাত্র ও তিন হাজার কেজি সোনা দিলাম।