3. তাঁদের চারপাশের লোকদের তাঁরা ভয় করলেও আগের ভিত্তির উপরেই তাঁরা কোরবানগাহ্ তৈরী করলেন এবং তার উপর সকাল ও বিকালের কোরবানীর সময়ে মাবুদের উদ্দেশে পোড়ানো-কোরবানী দিতে লাগলেন।
4. তারপর তাঁরা কিতাবের কথামত কুঁড়ে-ঘরের ঈদ পালন করলেন এবং প্রত্যেক দিনের নির্দিষ্ট সংখ্যা অনুসারে নিয়ম মত পোড়ানো-কোরবানী দিলেন।
5. তারপর থেকে তাঁরা প্রতি দিনকার পোড়ানো-কোরবানী, অমাবস্যার পোড়ানো-কোরবানী, মাবুদের উদ্দেশে নির্দিষ্ট করা ঈদের পোড়ানো-কোরবানী এবং নিজের ইচ্ছায় আনা পোড়ানো-কোরবানী দিতে লাগলেন।
6. যদিও তখনও মাবুদের ঘরের ভিত্তি গাঁথা হয় নি তবুও তাঁরা সপ্তম মাসের প্রথম দিন থেকে মাবুদের উদ্দেশে পোড়ানো-কোরবানী দিতে লাগলেন।
7. তাঁরা রাজমিস্ত্রি ও ছুতার মিস্ত্রিকে টাকা দিলেন এবং সিডন ও টায়ারের লোকদের খাবার, আংগুর-রস ও তেল দিলেন যাতে তারা পারস্যের বাদশাহ্ কাইরাসের অনুমতি অনুসারে লেবানন থেকে জাফা পর্যন্ত সমুদ্র পথে এরস কাঠ নিয়ে আসতে পারে।
8. জেরুজালেমে আল্লাহ্র ঘরে পৌঁছাবার পরে দ্বিতীয় বছরের দ্বিতীয় মাসে শল্টীয়েলের ছেলে সরুব্বাবিল, যোষাদকের ছেলে ইউসা এবং তাঁদের বাদবাকী ভাইয়েরা কাজ করতে শুরু করলেন। এই ভাইয়েরা হল ইমাম, লেবীয় ও অন্যান্য সমস্ত লোক যারা বন্দীদশা থেকে জেরুজালেমে ফিরে এসেছিল। বিশ বছর ও তার বেশী বয়সের লেবীয়দের মাবুদের ঘর তৈরীর কাজ দেখাশোনা করবার জন্য নিযুক্ত করা হল।