1. তারপর মাবুদ বললেন, “গোষ্ঠী অনুসারে দেশের জমিজমার ভাগ এইভাবে হবে। দেশের উত্তর সীমায় দান-গোষ্ঠী একটা অংশ পাবে; সেটা ভূমধ্যসাগর থেকে হিৎলোনের রাস্তা বরাবর লেবো-হামা পর্যন্ত যাবে; সেখান থেকে যাবে পূর্ব দিকে দামেস্কের উত্তর সীমার পাশে হৎসোর-ঐনন পর্যন্ত, অর্থাৎ হামার সীমানা পর্যন্ত।
2. আশের একটা অংশ পাবে; সেটা হবে পূর্ব থেকে পশ্চিমে দানের সীমানার দক্ষিণে।
3. নপ্তালি একটা অংশ পাবে; সেটা হবে পূর্ব থেকে পশ্চিমে আশেরের সীমানার দক্ষিণে।
4. মানশা একটা অংশ পাবে; সেটা হবে পূর্ব থেকে পশ্চিমে নপ্তালির সীমানার দক্ষিণে।
5. আফরাহীম একটা অংশ পাবে; সেটা হবে পূর্ব থেকে পশ্চিমে মানশার সীমানার দক্ষিণে।
6. রূবেণ একটা অংশ পাবে; সেটা হবে পূর্ব থেকে পশ্চিমে আফরাহীমের সীমানার দক্ষিণে।
7. এহুদা একটা অংশ পাবে; সেটা হবে পূর্ব থেকে পশ্চিমে রূবেণের সীমানার দক্ষিণে।
8. “এহুদার সীমানার দক্ষিণে পূর্ব থেকে পশ্চিম পর্যন্ত থাকবে সেই জায়গাটা যা তোমরা বিশেষ কাজের জন্য আলাদা করে রাখবে। সেটা চওড়ায় হবে পঁচিশ হাজার মাপকাঠি এবং লম্বায় হবে অন্যান্য গোষ্ঠীর অংশের মত দেশের পূর্ব সীমানা থেকে পশ্চিম সীমানা পর্যন্ত; সেই জায়গার মাঝখানে থাকবে বায়তুল-মোকাদ্দস।
9. সেই আলাদা করা জায়গা থেকে তোমরা একটা বিশেষ অংশ মাবুদকে দেবে; সেটা লম্বায় হবে পঁচিশ হাজার মাপকাঠি আর চওড়ায় দশ হাজার মাপকাঠি।
21-22. “সেই আলাদা করা জায়গাটার পূর্ব এবং পশ্চিম পাশের জায়গা থাকবে শাসনকর্তার জন্য। এই দু’টা জায়গার উত্তর-দক্ষিণের মাপ আলাদা করা জায়গার মত পঁচিশ হাজার মাপকাঠি হবে। এই দুই জায়গা দেশের পূর্ব ও পশ্চিম সীমানা পর্যন্ত যাবে। এইভাবে শাসনকর্তার জায়গার মাঝখানে থাকবে বায়তুল-মোকাদ্দস সুদ্ধ ইমামদের জায়গা, লেবীয়দের জায়গা এবং শহরের জায়গা। শাসনকর্তার এই জায়গাটা উত্তরে এহুদা ও দক্ষিণে বিন্ইয়ামীনের জায়গার সীমানার মাঝখানে থাকবে।
30-31. “শহর থেকে বাইরে যাবার কতগুলো দরজা থাকবে। ইসরাইলের গোষ্ঠীগুলোর নাম অনুসারেই সেই দরজাগুলোর নাম দেওয়া হবে। সাড়ে চার হাজার মাপকাঠির উত্তর দিকের দেয়ালে তিনটা দরজা থাকবে। সেগুলোর নাম হবে রূবেণ-দরজা, এহুদা-দরজা ও লেবি-দরজা।