3. এই দর্শন দেখে আমি উবুড় হয়ে পড়লাম; আমি শহর-ধ্বংসের যে দর্শন কবার নদীর ধারে দেখেছিলাম এই দর্শনটা ছিল তারই মত।
4. মাবুদের মহিমা পূর্বমুখী দরজার মধ্য দিয়ে বায়তুল-মোকাদ্দসে ঢুকল।
5. তখন মাবুদের রূহ্ আমাকে তুলে ভিতরের উঠানে নিয়ে গেলেন, আর মাবুদের মহিমায় বায়তুল-মোকাদ্দস ভরে গেল।
6. সেই মানুষটি তখন আমার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন, আর আমি বায়তুল-মোকাদ্দসের মধ্য থেকে কাউকে আমার সংগে কথা বলতে শুনলাম।
7. তিনি বললেন, “হে মানুষের সন্তান, এটাই আমার সিংহাসনের স্থান ও আমার পা রাখবার জায়গা। আমি এখানেই বনি-ইসরাইলদের মধ্যে চিরকাল বাস করব। বনি-ইসরাইলরা আর কখনও আমার পবিত্র নাম কলংকিত করবে না। তাদের কিংবা তাদের বাদশাহ্দের মূর্তিপূজা দ্বারা এবং পূজার উঁচু স্থানে তাদের বাদশাহ্দের লাশ নিয়ে যাবার দ্বারা আমার নাম কলংকিত করবে না।
8. তারা আমার ঘরের পাশেই তাদের ঘর তৈরী করেছিল; তাদের ঘর ও আমার ঘরের মধ্যে কেবল একটা দেয়াল ছিল। তাদের জঘন্য কাজ দ্বারা তারা আমার পবিত্র নাম কলংকিত করেছিল। কাজেই আমি রাগে তাদের ধ্বংস করেছিলাম।
9. এখন তারা আমার কাছ থেকে তাদের মূর্তিপূজা ও তাদের বাদশাহ্দের লাশ দূর করুক; তাতে আমি চিরকাল তাদের মধ্যে বাস করব।
23-24. কোরবানগাহ্টি পাক-সাফ করা হলে পর তুমি একটা নিখুঁত যুবা ষাঁড় ও পাল থেকে একটা নিখুঁত ভেড়া নিয়ে মাবুদের সামনে উপস্থিত করবে; ইমামেরা তার উপর লবণ ছিটিয়ে দিয়ে মাবুদের উদ্দেশে পোড়ানো-কোরবানী দেবে।
25. “সাত দিন ধরে তোমাকে প্রতিদিন গুনাহের কোরবানীর জন্য একটা করে ছাগল দিতে হবে। এছাড়াও একটা যুবা ষাঁড় ও পাল থেকে একটা ভেড়া দিতে হবে; সবগুলোই যেন নিখুঁত হয়।
26. ইমামেরা সাত দিন ধরে কোরবানগাহের গুনাহ্ ঢাকবার কাজ করে সেটা পাক-সাফ করবে; এইভাবে তারা কোরবানগাহ্টি পবিত্র করবে।
27. এই দিনগুলো শেষ হলে পর আট দিনের দিন থেকে ইমামেরা সেই কোরবানগাহের উপর তোমাদের পোড়ানো ও যোগাযোগ-কোরবানী দেবে। তখন আমি তোমাদের কবুল করব। আমি আল্লাহ্ মালিক এই কথা বলছি।”