12. তাঁদের চারটা চাকাতে, গোটা শরীরে, পিঠে, হাতে এবং ডানার চারপাশ চোখে ভরা ছিল।
13. আমি শুনলাম চাকাগুলোকে “ঘুরন্ত চাকা” বলে ডাকা হচ্ছে।
14. প্রত্যেকটি কারুবীর চারটা করে মুখ ছিল- প্রথমটা কারুবীর, দ্বিতীয়টা মানুষের, তৃতীয়টা সিংহের এবং চতুর্থটা ঈগল পাখীর।
15. তারপর সেই কারুবীরা উপরের দিকে উঠলেন। এঁরাই সেই প্রাণী যাঁদের আমি কবার নদীর ধারে দেখতে পেয়েছিলাম।
16. কারুবীরা চললে তাঁদের পাশে চাকাগুলোও চলত; কারুবীরা মাটি ছেড়ে উপরে উঠবার জন্য ডানা মেললে চাকাগুলো তাঁদের পাশ ছাড়ত না।
17. কারুবীরা থামলে সেগুলোও থামত আর কারুবীরা উঠলে তাঁদের সংগে চাকাগুলোও উঠত, কারণ সেই প্রাণীদের রূহ্ সেগুলোর মধ্যেই ছিল।
18. তারপর মাবুদের মহিমা বায়তুল-মোকাদ্দসের চৌকাঠের উপর থেকে চলে গিয়ে কারুবীদের উপরে থামল।
19. আমার চোখের সামনেই কারুবীরা ডানা মেলে দিয়ে মাটি ছেড়ে উপরে উঠতে লাগলেন, আর চাকাগুলোও তাঁদের সংগে চলল। তাঁরা মাবুদের ঘরের পূর্ব দিকের দরজার ঢুকবার পথে গিয়ে থামলেন; ইসরাইলের আল্লাহ্র মহিমা তাঁদের উপরে রইল।
20. এই প্রাণীদেরই আমি কবার নদীর ধারে ইসরাইলের আল্লাহ্র সিংহাসনের নীচে দেখেছিলাম, আর তাঁরা যে কারুবী তা আমি বুঝতে পারলাম।
21. প্রত্যেকের চারটা করে মুখ ও চারটা করে ডানা ছিল এবং তাঁদের ডানার নীচে মানুষের হাতের মত কিছু ছিল।