5. তখন বাদশাহ্ এই হুকুম দিলেন, “ইষ্টেরের কথামত যেন কাজ হয় সেইজন্য এখনই হামানকে নিয়ে এস।”কাজেই ইষ্টের যে মেজবানী প্রস্তুত করেছিলেন বাদশাহ্ ও হামান তাতে যোগ দিলেন।
6. আংগুর-রস খেতে খেতে বাদশাহ্ ইষ্টেরকে জিজ্ঞাসা করলেন, “তুমি কি চাও? তোমাকে তা দেওয়া হবে। তোমার অনুরোধ কি? যদি রাজ্যের অর্দ্ধেকও হয় তাও তোমাকে দেওয়া হবে।”
7. জবাবে ইষ্টের বললেন, “আমার অনুরোধ ও ইচ্ছা এই-
8. মহারাজ যদি আমাকে দয়ার চোখে দেখেন ও আমার অনুরোধ রাখতে চান এবং আমার ইচ্ছা পূরণ করতে চান তবে আগামী কাল আমি যে মেজবানী প্রস্তুত করব তাতে যেন মহারাজ ও হামান আসেন। তখন আমি মহারাজের প্রশ্নের জবাব দেব।”
9. সেই দিন হামান খুশী হয়ে আনন্দিত মনে বাইরে গেল। কিন্তু সে যখন রাজবাড়ীর দরজায় মর্দখয়কে দেখতে পেল, আর দেখল যে, মর্দখয় তাকে দেখে উঠে দাঁড়ালেন না কিংবা আর কোন সম্মানও দেখালেন না তখন মর্দখয়ের উপর তার খুব রাগ হল।
10. কিন্তু তবুও হামান নিজেকে দমন করে বাড়ী চলে গেল।বাড়ী গিয়ে সে তার বন্ধু-বান্ধব ও স্ত্রী সেরশকে ডেকে আনাল।