1. এই মাল্কীসিদ্দিক শালেমের বাদশাহ্ ও আল্লাহ্তা’লার ইমাম ছিলেন। ইব্রাহিম যখন বাদশাহ্দের হারিয়ে দিয়ে ফিরে আসছিলেন তখন তাঁর সংগে এই মাল্কীসিদ্দিকের দেখা হয়েছিল। মাল্কীসিদ্দিক ইব্রাহিমকে দোয়া করেছিলেন,
2. আর ইব্রাহিম সব জিনিসের দশ ভাগের এক ভাগ তাঁকে দিয়েছিলেন। মাল্কীসিদ্দিক শব্দটার অর্থ হল ন্যায়ের বাদশাহ্। মাল্কীসিদ্দিক আবার শালেমেরও বাদশাহ্ ছিলেন, আর তার অর্থ হল শান্তির বাদশাহ্।
3. মাল্কীসিদ্দিকের মা-বাবা বা কোন বংশ-তালিকা ছিল না। ইব্নুল্লাহ্র মত তাঁর জীবনের শুরুও ছিল না, শেষও ছিল না; তিনি চিরকালের ইমাম।
4. দেখ, মাল্কীসিদ্দিক কত মহান! আমাদের মহান পূর্বপুরুষ ইব্রাহিমও তাঁকে সব কিছুর দশ ভাগের এক ভাগ দিয়েছিলেন।
5. লেবির বংশের মধ্যে যাঁরা ইমাম হন, বনি-ইসরাইলদের কাছ থেকে, অর্থাৎ তাঁদের ভাইদের কাছ থেকে আইন মত দশ ভাগের এক ভাগ তাঁদের আদায় করতে হয়। এই ভাইয়েরা ইব্রাহিমের বংশধর হলেও তা করতে হয়।
18-19. মূসার শরীয়ত কোন কিছুকেই পূর্ণতা দান করতে পারে নি, তাই আগে ইমামের কাজের যে নিয়ম ছিল তা দুর্বল ও অকেজো বলে বাতিল করা হয়েছে। এখন তার জায়গায় তার চেয়ে মহান একটা আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। সেই আশ্বাসের মধ্য দিয়ে আমরা আল্লাহ্র কাছে উপস্থিত হতে পারি।