42. সেই স্ত্রীলোকটিকে তারা বলল, “এখন যে আমরা ঈমান এনেছি তা তোমার কথাতে নয়, কিন্তু আমরা নিজেরাই তাঁর কথা শুনে বুঝতে পেরেছি যে, উনি সত্যিই মানুষের নাজাতদাতা।”
43-44. ঈসা বলেছিলেন যে, নিজের দেশে নবীর সম্মান নেই; সেই কথা পূর্ণ হবার জন্য সামেরিয়াতে দু’দিন থাকবার পর তিনি সেখান থেকে গালীল প্রদেশে চলে গেলেন।
45. ঈদের সময় ঈসা জেরুজালেমে যা কিছু করেছিলেন, গালীলের লোকেরা সেই ঈদে গিয়েছিল বলে সব দেখতে পেয়েছিল। এইজন্য ঈসা যখন গালীলে গেলেন তখন সেখানকার লোকেরা তাঁকে গ্রহণ করল।
46. পরে ঈসা আবার গালীলের সেই কান্না গ্রামে গেলেন। এখানেই তিনি পানিকে আংগুর-রস করেছিলেন। গালীলের কফরনাহূম শহরে একজন রাজকর্মচারীর ছেলে অসুখে ভুগছিল।
47. ঈসা এহুদিয়া থেকে গালীলে এসেছেন শুনে সেই রাজকর্মচারী তাঁর কাছে গেলেন এবং অনুরোধ করলেন যেন তিনি কফরনাহূমে গিয়ে তাঁর ছেলেকে সুস্থ করেন। তাঁর ছেলেটা তখন মরবার মত হয়েছিল।
48. ঈসা সেই রাজকর্মচারীকে বললেন, “কোন অলৌকিক চিহ্ন বা কোন কুদরতি কাজ না দেখলে আপনারা কোনমতেই ঈমান আনবেন না।”