4. গুলিবাঁট করলে পর প্রথমে কহাতীয় বংশের নাম উঠল। এই লেবীয়দের মধ্যে যারা ইমাম হারুনের বংশধর তারা এহুদা, শিমিয়োন ও বিন্যামীন-গোষ্ঠীর জায়গা থেকে তেরটা গ্রাম ও শহর পেল।
5. কহাতের বংশের বাকী লোকদের আফরাহীম-গোষ্ঠীর পরিবারগুলোর জায়গা থেকে ও দান-গোষ্ঠীর এবং মানশা-গোষ্ঠীর অর্ধেক লোকদের জায়গা থেকে দশটা গ্রাম ও শহর দেওয়া হল।
6. গুলিবাঁট করে ইষাখর-গোষ্ঠীর পরিবারগুলোর জায়গা থেকে, আশের ও নপ্তালি-গোষ্ঠীর জায়গা থেকে এবং বাশন দেশের বাসিন্দা মানশা-গোষ্ঠীর অর্ধেক লোকদের জায়গা থেকে গের্শোনের বংশধরদের তেরটা গ্রাম ও শহর দেওয়া হল।
7. রূবেণ, গাদ ও সবূলূন-গোষ্ঠীর জায়গা থেকে মরারির বংশধরদের বিভিন্ন পরিবার বারোটা গ্রাম ও শহর পেল।
8. মূসার মধ্য দিয়ে দেওয়া মাবুদের হুকুম অনুসারে বনি-ইসরাইলরা গুলিবাঁট করে এই সব গ্রাম ও শহর এবং সেগুলোর সংগেকার পশু চরাবার মাঠ লেবীয়দের দিল।
38-39. গাদ-গোষ্ঠীর জায়গা থেকে তাদের দেওয়া হল গিলিয়দের রামোৎ, মহনয়িম, হিষ্বোন ও যাসের নামে চারটা গ্রাম ও সেগুলোর সংগেকার পশু চরাবার মাঠ। এর মধ্যে রামোৎ ছিল খুনের আসামীর আশ্রয়-শহর।
40. মোট বারোটা গ্রাম লেবীয়দের বাকী বংশটিকে, অর্থাৎ মরারীয়দের বিভিন্ন পরিবারকে দেওয়া হল।
41. বনি-ইসরাইলদের অধিকার করা জায়গার মধ্যে পশু চরাবার মাঠ সুদ্ধ মোট আটচল্লিশটা গ্রাম ও শহর ছিল লেবীয়দের।
42. এগুলোর প্রত্যেকটার চারপাশে পশু চরাবার মাঠ ছিল।